প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, একটি আধুনিক সশস্ত্র বাহিনী গড়ে তুলতে আমরা বদ্ধপরিকর। এ জন্যে ‘ফোর্সেস গোল্ড ২০৩০’ প্রণয়ন করে পর্যায়ক্রমে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এর আওতায় সেনাবাহিনীতে নতুন নতুন পদাতিক ডিভিশন, ব্রিগেড, ইউনিট ও প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।

রবিবার দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজশাহী সেনানিবাসে ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড (জাতীয় পতাকা) প্রদান অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পতাকা হল জাতির স্বাধীনতা, র্সাবভৌমত্ব, সম্মান এবং মর্যাদার প্রতীক। তাই পতাকা মান রক্ষা করা সকল সৈনিকের পবিত্র দায়িত্ব। জাতীয় পতাকা পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করা যে কোনো ইউনিটের জন্য একটি বিরল সম্মান ও গৌরবের বিষয়।

তিনি আরও বলেন, আজ স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক’ জাতীয় পতাকা’ আপনাদের হাতে তুলে দেওয়া হলো। এই সম্মান ও গৌরব স্বীকৃতি হিসেবে যে পতাকা আজ আপনারা পেলেন, তার মর্যাদা রক্ষার জন্য যেকোনো ত্যাগ স্বীকারে আপনারা সব সময় প্রস্তুত থাকবেন।

এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সকাল সাড়ে ১১টায় হেলিকপ্টারে করে রাজশাহী সেনানিবাসে পৌঁছান। পরে তিনি শহীদ কর্নেল আনিস প্যারেড গ্রাউন্ডে আসেন। সেখানে তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৭, ৮, ৯ এবং ১০ বীর-এর ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড (জাতীয় পতাকা) প্রদান অনুষ্ঠানে যোগ দেন।