২৭১টি বেসরকারি কলেজ জাতীয়করণ করেছে সরকার।রোববার দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের উপসচিব নাছিমা খানম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে দেশের ২৭১ টি বেসরকারি কলেজকে সরকারি করা হয়েছে। প্রধানমন্ত্রীর প্রতিশ্রুত অনুযায়ী এই ২৭১টি কলেজ সরকারি করা হয়েছে। ৮ আগস্ট থেকে এ আদেশ কার্যকর করা হয়েছে।

এর আগে যেসব উপজেলায় সরকারি কলেজ ছিল না, সেখানে একটি করে কলেজ জাতীয়করণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এর অংশ হিসেবে ২০১৬ সালে বেসরকারি কলেজকে জাতীয়করণের জন্য তালিকাভুক্তির কাজ শুরু হয়।

এ বিষয়ে অনেক যাচাই-বাছাই করার পর কলেজগুলো জাতীয়করণ হয়।
সরকারি হওয়া কলেজগুলোর মধ্যে ঢাকা জেলার ৪টি, মানিকগঞ্জের ৪টি, নারয়ণগঞ্জের ৩টি, মুন্সীগঞ্জের ৩টি, গাজীপুরের ৩টি, নরসিংদীর ৪টি, রাজবাড়ির ২টি, শরীয়তপুরের ৪টি, ময়মনসিংহের ৮টি, কিশোরগঞ্জে ১০টি, নেত্রকোনার ৫টি, টাঙ্গাইলে ৮টি, জামালপুরে ৩টি, শেরপুরে ৩টি, চট্টগ্রামে ১০টি, কক্সবাজারে ৫টি, রাঙামাটি ৪টি, খাগড়াছড়িতে ৬টি, বান্দরবানে ৩টি, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুর ফেনীতৈ একটি করে, কুমিল্লায় ১০টি, ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া ৬টি, চাঁদপুরে ৭টি, সিলেটে ৯টি, হবিগঞ্জে ৫টি, মৌলভীবাজারের ৫টি, সুনামগঞ্জে ৮টি, রাজশাহীতে ৭টি, চাঁপাইনবাবগঞ্জে ২টি, নাটোরে ৩টি, পাবনায় ৭টি, সিরাজগঞ্জে তিনটি, নওগাঁ জেলায় ৬টি, বগুড়ায় ৬টি, জয়পুরেহাটে একটি, রংপুরে ৭টি, নীলফামারীতে ৪টি, গাইবান্ধায় ৪টি, কুড়িগ্রামে সাতটি, দিনাজপুরে ৯টি লালমনিরহাটে ৩টি, ঠাকুরগাঁয়ে একটি, পঞ্চগড়ে ৪টি, খুলনায় ৫টি, যশোরে ৫টি, বাগেরহাটে ৬টি, ঝিনাইদহে একটি, কুষ্টিয়ায় দুটি, চুয়াডাঙ্গায় দুটি, সাতক্ষীরায় দুটি, মাগুরায় ৩টি, নড়াইলে একটি, বরিশালে ৬টি, ভোলায় ৪টি, ঝালকাঠিতে ৩টি, পিরোজপুরে দুটি, পটুয়াখালীতে ৬টি, বরগুনায় তিনটি।