জ্যোতিষ শাস্ত্রীদের মতে, পাঁচ রাশির জাতকদের মধ্যে স্বার্থপরতার প্রবণতা বেশি পরিমাণে রয়েছে। দেখে নেওয়া যাক কোন কোন রাশির জাতক জাতিকাদের সম্পর্কে এমন কথা বলা হয়েছে।
কন্যাঃ কন্যা রাশির জাতক জাতিকারা নাকি খুব সাবধানী হন। আর সেই কারণেই তাঁরা অন্যের উপকার করতে যাওয়ার আগে বা কাউকে সাহায্য করতে যাওয়ার আগে বহু বার ভাবেন। আর শেষ পর্যন্ত এমনটাই অনেক বার ভেবে ফেলেন, এসব ক্ষেত্রে সাহায্য করতে গেলে তাঁদের নিজেদের বিপদ হতে পারে। তাই শেষ পর্যন্ত সাহায্য করা থেকে পিছিয়ে যান। কিন্তু নিজের প্রয়োজনে ঠিকই সাহায্য চেয়ে বসেন।
ধনু: টাকা পয়সার বিষয়ে এই রাশির জাতক জাতিকারা খুব সাবধানী। কোনও চাপে পড়লেই এরা পিছিয়ে যান। অন্য কেউ যদি তাঁদের থেকে টাকাপয়সা সংক্রান্ত সাহায্য় চান, তাহলে এঁরা কিছু করবেন— এমন আশা অনেকেই রাখেন না। তবে নিজের প্রয়োজনে এঁরাও টাকা চাইতে পারেন
সিংহ: এই রাশির জাতক জাতিকারা নিজেদের খুব ভাগ্যবান বলে মনে করেন। এঁদের অনেকের নাকি নিজের সম্পর্কে খুব উচ্চ ধারণাও থাকে। তাই নাকি এঁদের অনেকেই মনে করেন, তাঁরা যদি দুর্দশায় পড়েন, তাহলে সাহায্য চাওয়ার পূর্ণ অধিকার আছে। কিন্তু অন্য কেউ সাহায্য চাইলে এই রাশির জাতকদের নাকি খুঁজে পাওয়া যায় না।
মিথুন: জৌতিষী মতে মিথুন রাশির জাতক জাতিকারাও খুব স্বার্থপর। ধরুন পরীক্ষার সময়ে সময়ে বন্ধুর কাছ থেকে উত্তর জানতে চেয়েছেন? সেই বন্ধু যদি মিথুন রাশির হন, তাহলে নাকি উত্তরের প্রত্যাশা না রাখাই ভালো। এই রাশির জাতকরা নাকি এমনই হন— একথা বলেন অনেকে। নিজের প্রয়োজনে ঠিক সাহায্য চান, কিন্তু অন্যের প্রয়োজনে থাকেন না।
কুম্ভ: জৌতিষি মতে এই রাশির জাতক জাতিকারাও নাকি ভালো মানুষ হন। কিন্তু এঁরা একটু চুপচাপ থাকতেই ভালোবাসেন বলে মনে করেন অনেকে। খুব বেশি বন্ধুসঙ্গ করা বা মানুষের দাঁড়ানোর সময়ে এঁদের পাওয়া যায় না। কিন্তু নিজের বিপদে এঁরা ওই আবরণ থেকে বেরিয়ে আসেন। এবং সাহায্য চেয়ে হাত বাড়ান।