প্রশ্ন পত্র ফাঁস যেন নিয়মে পরিনত হয়েছে। প্রতিবারই শিক্ষা সচিব,শিক্ষা মন্ত্রী প্রতিবারই প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়নি এমন বিবৃতি দিয়ে দায় এড়াচ্ছেন।ট্রান্সপারেন্সী ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের প্রতিবেদন অনুযায়ী (২০১৫) গত চার বছরে বিভিন্ন পরীক্ষায় ৬৩ টি বিষয়ে প্রশ্ন পত্র ফাঁস হয়েছে।প্রশ্ন পত্র ফাঁস বন্ধে গতকাল হাইকোর্ট একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। ৩০ দিনের মধ্যে এই কমিটি হাইকোর্টে প্রতিবেদন জমা দিবে। মন্ত্রী সচিব গন ইন্টারনেট এর কোচিং সেন্টার এর উপর প্রশ্ন ফাঁসের দোষ চাপাচ্ছেন কিন্তু ইন্টারনেট আর কোচিং সেন্টার এর উপর দোষ চাপিয়ে প্রশ্ন পত্র ফাঁস রোধ করা যাবে না বলে মনে করছেন দেশের লাখ লাখ শিক্ষার্থী এবং উদ্বিগ্ন অভিভাবকগন।