বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ হসপিটাল এর মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. মহম্মদ তারেক আলম দাবি করেছেন, তাঁরা ২টি ওষুধের সাহায্যে বানানো অ্যান্টিডট প্রয়োগ করে ৬০ জন করোনা আক্রান্ত রোগীকে সারিয়ে তুলেছেন। আর এরই মধ্যে এ খবরটি ভারতের বেশ কয়েকটি সংবাদ মাধ্যম গুরুত্বসহ প্রচার করেছে।

মূলত অস্ট্রেলিয়ার মোনাশ ইউনির্ভাসিটির একটি গবেষণায় ল্যাব টেস্টের ফলাফলে উৎসাহিত হয়ে তিনি এ পরীক্ষামূলকভাবে এ ওষুধ ২টি প্রয়োগ করেন বলে জানান। তবে এই ওষুধ ২টি নিয়ে দেশে এখনও পর্যন্ত আনুষ্ঠানিক কোনও গবেষণা হয়নি। এই বিষয়ে অবশ্যই আরও পরীক্ষা হওয়া প্রয়োজন।

তিনি দাবি করেন, একটি অ্যান্টিবায়োটিক, ডক্সিসাইক্লিন—এর সঙ্গে সিঙ্গল ডোজ ইবরমেক্টিন নামের অ্যান্টিপ্রোটোজল ব্যবহার করা হচ্ছে করোনা রোগীকে সারিয়ে তোলার জন্য। আর এই ওষুধ চমত্কার কাজ করছে।

ক্রিকেটার মিরাজের বাসায় চুরির ঘটনায় একজন গ্রেপ্তার ≣ লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় ট্রাক চাপায় শিশু নিহত ≣ [১] কেয়ার হাসপাতালের এক রোগীকে কোভিড-১৯ সন্দেহে আইসোলেশনে
তাঁর দাবি, এই ওষুধ দেয়ার ২/১ দিনের মধ্যেই অবস্থার উন্নতি হতে থাকে করোনা আক্রান্ত রোগীদের। কারও কারও শরীরে করোনা নেগেটিভ দেখা যায়। এসব রোগীদের ওপর অ্যান্টিপ্রোটোজোয়াল মেডিসিন ইভারমেকটিনের সিঙ্গল ডোজ এর সঙ্গে অ্যান্টিবায়োটিক ডক্সিসাইক্লিন মিশিয়ে প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে খুব জটিল রোগী তারা পাননি বলে জানান ডা. তারেক। যমুনানিউজ, কলকাতা২৪/৭, এবিপিএন, জি২৪ঘন্টা